Search This Blog

Wednesday, December 30, 2020

উপলব্ধি কথা


১লা ডিসেম্বর ২০২০ থেকে ১০ই মার্চ ২০২১ অবধি ফেসবুকে জীবনের ১০০ উপলব্ধি রোজ একটা করে পোস্ট করেছি।
এটা তারই সঙ্কলণ

 স্বপ্ন দেখতে মানুষের এই জন্যই ভালো লাগে

যেহেতু সেখানে কারণ দেখানোর কোনো প্রয়োজন হয় না।



শিক্ষাবিহীন কল্পনার চর্চা পা বিহীন পাখির মত



বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল,প্রচুর প্রচুর দিশা নির্দেশ আছে কিন্তু নির্দিষ্ট গন্তব্য স্থান নেই।



কল্পনা, ঘোড়ার মতন যা বাস্তবের জমিতে ছুটিয়ে নিয়ে বেড়ায়, কিন্তু তাকে উড়ন্ত গালিচায় পরিণত করবেন না, বাস্তব থেকে দূরে ঠেলে দেবে।





নিজেকে নিজে করুণা করার অভ্যাসটা বর্জন করুন। এরচেয়ে ধ্বংসাত্মক আবেগ আর কিছু নেই।



আপনি নিজে থেকে নিচু না হলে কারোর সুযোগ হবে না আপনার কাঁধে চেপে বসার



নিজেকে কারোর ভাবনার জগতে গুরুত্বপূর্ণ করতে পারছি না, এটা ভাবতে থাকাটাই মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি।



আমরা সবাই আসলে এক ধরনের পোকা । এর ভেতর কিছু "জন" জোনাকি পোকা হয়ে আমাদের আলো দেখান, চমকিত করেন।



আমাদের মনের ভেতরেই আমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু অথবা সবচেয়ে বড় বন্ধু বাস করে।



সমাজ এবং পরিবেশকে বদলানোর কথা আমরা প্রায় প্রত্যেকেই বলি, কিন্তু নিজেকে যে বদলাতে হবে সেটা ভুলে যাই।



আমরা কষ্ট পাওয়ার জন্য আমাদের স্মৃতিকে দায়ী করি,

কিন্তু তার জন্য যে, আমাদের নেওয়া সিদ্ধান্ত দায়ী সেটা একবার ভেবে দেখি না।



যদি জীবনের "কেন" টাকে খুঁজে বার করতে পারেন, তাহলে "কিভাবে" এর নাগালটাও পেয়ে যাবেন।



আপনার সামাজিক অবস্থান নিয়ে আপনি যতদিন না খুশি হতে পারবেন, ততদিন পর্যন্ত আপনি আপনার সম্পত্তি নিয়ে খুশি হতে পারবেন না।



নিজের ভেতরে অবস্থান করা আমিটাকে ভালো করে দেখুন, যদি মনে হয় সে আপনাকে ঠকাবে না, তাহলে আপনিও কোনদিন কোন মানুষকে ঠকাতে পারবেন না।



নিজের "গুরুত্ব" ঠিক কতটা, এটা যাচাই করার চেয়ে,

কী করে নিজের "গুরুত্ব" বাড়ানো যায় এটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত।



নিজের জন্য একরকম, আর পরের জন্য আর একরকম মুখোশ পরে অভিনয় করতে করতে, মানুষ একসময় ভুলে যায় সে নিজে আসলে কোনটা।



একজন উন্নত মানুষ আর পাঁচজন কী ভাবল তা নিয়ে মাথা ঘামান না, বরং নিজের এখনো কী কী সীমাবদ্ধতা আছে সেটাই তাকে বেশি কষ্ট দেয়।



যতক্ষণ না আমরা কিছু করতে পারি বা নিজেকে করে দেখাতে পারি, ততক্ষণ পর্যন্ত বুঝতে পারি না যে, আমি কী বা আমার বিষয়ে মানুষ কী ভাবে।



মানুষের সামনে মুখোশ পরে অভিনয় করতে করতে, একটা সময় আসে, যখন আমরা নিজের সামনেও সেই মুখোশ পরেই নিজেকে পেশ করে ফেলি।



জীবন মানে আসলে হয়ত নিজেকে খোঁজা নয়

বরং নিজেকে গড়ে তোলা।



আপনার জীবন নামক গাড়ির আপনিই ড্রাইভার-

সাবধানে থাকুন কেউ যেন সেই জায়গাটা কেড়ে না নেয়।



জীবন অর্থের মতই। একে খরচও করা যায়, কিন্তু মাত্র একবার।

 

জীবন যুদ্ধ আর সাইকেল চালানো, একই ব্যাপার- দুক্ষেত্রেই ব্যালেন্স দরকার।



জীবন একটা বড় ক্যানভাসের মতো - রংগুলো খুঁজে নিয়ে এতে ছবি আঁকতে হয়।



জীবন পথে ঝড়ের থেকে বাঁচতে হবে, আর নাচতে হবে বৃষ্টিতে - আক্ষরিক অর্থে নেবেন না। ঝড়ের মোকাবিলাও করতে হয়।



সব সময় মনে রাখুন, আপনি আর কারো মত নন।

আপনি শুধু আপনার মতন। একমেবাদ্বীতিয়ম।



অনেক সময় কিছু কিছু কাজ আপনাকে মানুষের থেকে দূরে সরে যেতে বাধ্য করে- সেটাই বেশির ভাগ সময়ে সেরা কাজ হয়ে দাঁড়ায়।



যে কাজটা করার আগে মনে ভয় জন্ম নিচ্ছে, প্রশ্ন উঠছে পারব কিনা? সেটাকেই সবার আগে করুন।



আবার কবে ছুটি পাব এই অবস্থার অপেক্ষায় থাকার বদলে এমন জীবন বেছে নিন, যেখান থেকে বিশ্রাম নিতেই ইচ্ছে করবে না।



একটা স্বপ্ন এই সময়ে সফল হচ্ছে না বলে সেটা কে ছুঁড়ে ফেলবেন না।

কারন, সময় চলে যাবে কিন্তু স্বপ্ন থেকে যাবে।



কিছু সময়ের জন্য একটা ব্যথাকে লুকিয়ে রাখার অর্থ, ভবিষ্যতে আরো বড় করে সেই যন্ত্রনা অনুভব করার জন্য অপেক্ষা করে থাকা।



আরাম ও বিলাসে পূর্ন স্থান নিঃসন্দেহে খুব স্বস্তিদায়ক, কিন্তু সেখানে ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রেই ইতিবাচক কিছুর জন্ম হয় না।



জীবনের খেলায় জয় লাভ করতে হলে, ততক্ষন অবধি খেলা চালিয়ে যেতে হবে, যতক্ষন না সঠিক সুযোগ আসে।



রাগকে বাড়তে দেওয়া, অনেকটা নিজে বিষ খেয়ে অন্যের মৃত্যুর প্রতীক্ষা করার মতো।



নিজের অগ্রগতির পথের সামনে কোন দেওয়াল দেখে ফিরে না গিয়ে, কী করে সেখানে একটা দরজা বানানো যায় সেটা চিন্তা করুন।



বাস্তবিক পক্ষে আনন্দকে খুঁজে নেওয়ার কোন পথ নেই।

আনন্দে থাকতে পারলেই পথের জন্ম হয়।



বন্যা আসার আগেই আপনার নৌকাটা বানিয়ে শক্ত করে বেঁধে রাখুন - বিপদের মুহূর্তে হাতের কাছের জিনিসগুলো কোথায় যেন হারিয়ে যায়।



প্রয়োজন রূপে যে কোন কাজ শুরু হয়, সম্ভাব্য কাজ গুলো আগে সম্পন্ন হয় - আর পুরো কাজ শেষ হলে পুরো ব্যাপারটা অসম্ভব বলে প্রতিভাত হয়।



জগতের সবচেয়ে সেরা জিনিসটাকে ছুঁয়ে দেখা যায় না, অনুভব করতে হয়। তার নাম... বলতে হবে কি?



মানসিক শক্তির জন্ম তখনই হয়, যখন মনে হয় আপনি আর এগোতে পারবেন না অথচ এগিয়ে যাওয়াটা থামাতেও মন সায় দিচ্চ্ছে না।



আপনি হেরে যান তাতে খুব একটা খারাপ কিছু হবে না, কিন্তু আপনি চেষ্টা করেননি এটা যেন কেউ বলতে না পারে।



চিরাচরিত গতের বাইরে এসে কিছু করাটাই সব সফল মানুষের জীবনের আসল টার্নিং পয়েন্ট।



যেন এরপর আর এই বন্ধুর সাথে কোনোদিন দেখা হবে না, এই মানসিকতা নিয়ে সব সময় মানুষের সাথে কথা বলুন



জীবনে চলার পথ মোটেই সহজ নয়, কিন্তু মনে রাখুন আপনি তার চেয়েও বেশি সহনশীল ক্ষমতার অধিকারী।



যেটাকে আপনি আপনার সীমাবদ্ধতা ভাবছেন, সেটা আসলে আপনার কল্পনা।



আপনার দিকে ছুঁড়ে দেওয়া তির্যক মন্তব্যর ইটগুলো তুলে নিয়ে যদি ব্যবহার করতে শেখেন, আপনার সাফল্য কেউ আটকাতে পারবেনা



সুযোগ মাটি ফুঁড়ে আপনার সামনে উপস্থিত হবে না, আপনাকেই সুযোগের কাছে পৌঁছানোর পথ বানাতে হবে।



অনেক ভালো কিছুর প্রাপ্তি ঘটে বিনা চেষ্টাতেই। কিন্তু আরও ভালো কিছু পেতে হলে উদ্যম এর প্রয়োজন



সৃষ্টিশীল জীবনযাপন করতে হলে,  "চেষ্টা করলে যদি ভুল হয়" - এই ভাবনা থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে



সবকিছুতেই অনুমতি নিয়ে কাজ করার কথা ভাবলে কাজ শুরু করা যায় না

 

 মনে রাখবেন সুযোগ-সুবিধার হাত পা নেই, ওটা আপনার আছে

 

বিশেষ কিছু অর্জন করার জন্য শুধু স্বপ্ন দেখলে হবে না, তার জন্য পরিকল্পনা করতে হবে এবং সেটা বাস্তব করা যায় এটাকে বিশ্বাস করতে হবে।

 

যে পরীক্ষা দেয় না বা চেষ্টা করে না, তার পাশ করা তো দূরের কথা, ফেল করার অধিকারও থাকে না।

 

সেরা হিসাবে কোনো কাজ শুরু করার সুযোগ পাওয়ার আগে সেরা হওয়ার জন্য অনেক খাটনি খাটতে হয়।

 

যে মানুষ অন্যের কাজ পছন্দ করে না, সে আসলে নিজের কাজটাকেও ভালোবাসে না।

 

নিজে জ্ঞানের ভান্ডার হয়ে লাভ নেই, যদি সেই জ্ঞান সঠিক কাজে প্রয়োগ করতে না পারেন।

 

কোন সমস্যায় পড়লেই যখন আপনি কোন ভাল কিছু হওয়ার সম্ভাবনা দেখতে পাবেন, তখন ধরেই নেবেন ইতিবাচক মানসিকতা বিকশিত হচ্ছে

 

যদি সফলতা লাভ করতে চান, সময় মতো জোর দিয়ে না বলতে শিখুন

 

বাচঁলে বর্তমানে‌ বাঁচুন।

অতীত আপনাকে সব সময় সাবধানী করে পিছনে টানে ।

আর ভবিষ্যৎ ভয় পাওয়ায়।

 

নিজের সৃষ্টি করা কথা বিখ্যাত মানুষদের বলা বাক্য বলে চালিয়ে দেওয়া টা মানসিক বিকলন এর লক্ষণ

 

জীবনে আসল আনন্দ পেতে হলে

তাৎক্ষণিক আনন্দ পাওয়ার ইচ্ছেগুলো পরিত্যাগ করে লম্বা রেসের ঘোড়া হওয়ার চেষ্টা করুন

 

প্রত্যেকটা মানুষ এক বিন্দু আগুনের মতন,

সে চাইলেই সমাজের অন্ধকার দূর করতে পারে।

ব্যাপক পরিমাণে না হলেও, পারে।

 

জীবনের নির্দিষ্ট পথ বা গন্তব্য বলে কিছু হয় না।

আপনার কাজ প্রতিনিয়ত সেই রাস্তা ও লক্ষ্য নির্মাণ করে।

 

আপনি লুডোর গুটি হবেন নাকি ছক্কা,

সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি জীবনটা কিভাবে উপভোগ করতে চান তার ওপর।

 

আমরা বেশিরভাগ মানুষই যে কোন কাজ করি কোনরকম লক্ষ্য স্থির না করে বা তার ফলাফল কী হতে পারে সেটা না ভেবেই।

 

নিজের উপর বিশ্বাস হারানোটা, মানুষের উপর বিশ্বাস হারানোর মতোই অপরাধ

 

অনেকের সবকিছু থেকেও কিছু থাকেনা ,

আবার কারো কিছু না থেকেও সবকিছু থাকে।

এটাই মনের পূর্ণতা

 

জীবন সাপ সিঁড়ি খেলার মত।

সব সময় সিঁড়ি পাবেন ওঠার জন্য এটা ভাবলে হতাশা বাড়বে।

 

হতাশাগ্রস্ত মানুষের সাথে সহমর্মিতার দুটো কথা বলে দেখুন, সাধকের ঈশ্বর প্রাপ্তির সমান সে আনন্দ।

হাতের রেখা নয় আঙুলগুলোকে বিশ্বাস করুনকারণ ওগুলো কে আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।

 

বড় বড় আনন্দের পেছনে ছুটে হতাশ না হয়ে ছোট ছোট আনন্দগুলো উপভোগ করা শুরু করুন, বড় আনন্দ এমনিই এসে যাবে

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় সারাদিনে কি পেলেন না সেটা না ভেবে, কি পেলেন সেটা নিয়ে ভাবুন। ঘুম ভালো হবে


যেকোনো বিষয়ে চটজলদি প্রতিক্রিয়া দেওয়া বন্ধ করুন
জীবনে সমস্যার পরিমাণ কমে যাবে


কোন মানুষকে না জানিয়ে প্রয়োজনীয় সাহায্য করুন
একমাত্র তাহলেই তার প্রকৃত স্বরূপ চিনতে পারবেন


সবাইকে ক্ষমা করা যায় না
কারণ ক্ষমা পেতে হলেও যোগ্যতা লাগে


সবাইকে ক্ষমা করে দিয়ে আধুনিক মহামানব হওয়ার চেষ্টা করাটা ভুল।


কাউকে উপদেশ দেওয়ার আগে 
তার অবস্থানে নিজেকে কল্পনা করে নেওয়াটা খুব প্রয়োজন।

আলটপকা জ্ঞান বিতরণ বিপর্যয় বাড়ায়।


আমরা বেশিরভাগ মানুষই বুঝতে পারি না
কোনটা আমাদের হঠাৎ চাহিদা আর কোনটা প্রয়োজন

 

"আমি" থেকে "আমরা" এবং "আমার" থেকে "আমাদের" এই ধাপ দুটোয় উত্তরণ, মানব জীবনের সবচেয়ে বড় শিখর জয়

একজন মানুষ শয়তান না ভগবান জানতে হলে তাকে চোখ কান বুজে বিশ্বাস করুন

 

বাস্তবিকপক্ষে নিজেকে ক্রমাগত পরিশীলিত ও পরিমার্জিত করার চেষ্টা করাটাই নিজের অস্তিত্বকে বজায় রাখার সবচেয়ে বড় অঙ্গীকার

 

নিঃস্বার্থ ভালোবাসা পেতে হলেহয় আপনাকে ভক্ত হতে হবে অথবা নিয়ন্ত্রক

 

"এসবই আমার" "আমিই এসব করেছি" এই দুটো কথা মানুষকে মানসিকভাবে সবচেয়ে বেশি নিচে নামিয়ে দেয়

 

"একদিন তো মরেই যাবো" এই ভাবনা থেকে কাজে উৎসাহ হারানো, একজন মানুষের কাছে সবচেয়ে বড় পরাজয়

 

বুদ্ধি দিয়ে সবকিছু বিচার করতে করতে আমরা একসময় আমাদের সরলতাটাকে হারিয়ে ফেলি

 

অপরাধবোধ এবং ভয় আমাদের মানসিকতাকে দুমড়ে-মুচড়ে দেয়, রাগ এবং ঈর্ষা থেকে জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যায় আমাদের হৃদয়।

 

অসফলতা বলে কোন কথা হতে পারে নাআসলে ওটা আপনাকে একটা ভুলকে চিনতে সাহায্য করে

 

ভালো কাজ করা সত্ত্বেও আত্ম গৌরবের ঔদ্ধত্য ও মিথ্যাচারণ একজন মানুষকে আস্তে আস্তে পরিবার এবং বন্ধু বৃত্ত থেকে অনেক দূরে সরিয়ে দেয়

 

কখনো কখনো, যখন কেউ আপনাকে নিয়ে খিল্লি করেতখন প্রকারান্তরে আপনাকে উৎসাহিতই করে আরো ভালো কিছু করার জন্য

 

যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন আপনি কী খুঁজছেনততক্ষণ পর্যন্ত আশেপাশের মানুষের সঙ্গে ঝগড়া বিবাদ নিশ্চিত

সহজ-সরল জীবনযাত্রার কথা বলা বা সে বিষয়ে উপদেশ দেওয়া খুব সোজা কিন্তু নিজে করে দেখানো তাকলামাকান মরুভূমি পাড়ি দেওয়ার মতই কঠিন।

 

আপনি যতই জ্ঞানী মানুষ হন না কেন, নতুন কিছু শেখা শুরুর আগে আপনাকে শূন্য পাত্রের মতন অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে নিজের মনকে।

 

যে কোনো বিষয়ে অন্যের প্রতি অসূয়াবোধ দেখানো কমাতে চেষ্টা করুন, মনের রাগ এমনিই বিদায় নেবে

 

অসংযত অশ্লীল শব্দ ব্যবহারে সাময়িকভাবে রাগের থেকে মুক্তি হয়তো মেলে, কিন্তু সেটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেলে মনের শান্তি নষ্ট হবেই।

 

আপনার বলা কথায় যদি নিজস্বতা মিশে না থাকে, তাহলে সেটা আর টিয়া পাখির শেখা বুলির মধ্যে কোন পার্থক্য থাকে না।

 

কিছুটা সময় একাকী থাকা শুধু মনসংযোগ করার জন্য নয়নিজেকে চেনার জন্যও দরকার

 

যেকোনো কাজে মিশিয়ে দিন ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা। তাহলেই জীবন মরুপথে একদিন সেটাই মরুদ্যান হয়ে দেখা দেবে।

 

প্রতিদিন কিছুটা সময় একা থাকুন আর নিজের লক্ষ্য নিয়ে এক মনে চিন্তা করুন- লক্ষ্যচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে

 

কতদিনে আপনি আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন সেটা বড় কথা নয়। বড় কথা হল নিজের উদ্যোগটার সাথে ১০০% একাত্ম হয়ে থাকা

 

যখন নিজের জন্য বা অন্যের জন্য প্রার্থনা করবেন, তখন এমন ভাবে করুন, যেন ওটাই আপনার জীবনের শেষ প্রার্থনা